সাহিত্যিক ক্যাপশন, সাহিত্যিক ক্যাপশন বাংলা, সাহিত্য ক্যাপশন, সাহিত্যিক ভালোবাসার ক্যাপশন, সাহিত্যিক প্রেমের ক্যাপশন, সাহিত্যিক রোমান্টিক ক্যাপশন, কিছু সাহিত্যিক ক্যাপশন।
সাহিত্যিক ক্যাপশন।
সাহিত্যিক ক্যাপশন বাংলা সাহিত্য ও বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র পৃথিবীর সমস্ত ভাষার নির্দিষ্ট সাহিত্য রয়েছে। একটা নির্দিষ্ট ভাষার সাহিত্য সেই ভাষা কে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। তারই ফলশ্রুতিতেই বাংলা ভাষার ও নির্দিষ্ট সাহিত্য রয়েছে ; যা বাংলা সাহিত্য হিসেবে পরিচিত ।
আদিযুগ বা প্রাচীণ যুগের সাহিত্য সাহিত্যিক ক্যাপশন
অভিনন্দ ও সন্ধ্যাকর নন্দীর রামচরিত, শরণ, ধোয়ী,গোবর্ধন, উমাপতি ধরের কাব্যকবিতা, জয়দেবের গীতগোবিন্দম্, কবীন্দ্রবচনসমুচ্চয় ও সদুক্তিকর্ণামৃত নামক দুটি সংস্কৃত শ্লোকসংগ্রহ; এবং অবহট্ঠ ভাষায় রচিত কবিতা সংকলন প্রাকৃত-পৈঙ্গল বাঙালির সাহিত্য রচনার আদি নিদর্শন। বাংলা সাহিত্যের আদিতম নিদর্শন হলো চর্যাপদ।
অপেক্ষা হলো শুদ্ধতম ভালোবাসার একটি চিহ্ন। সবাই ভালোবাসি বলতে পারে। কিন্তু সবাই অপেক্ষা করে সেই ভালোবাসা প্রমাণ করতে পারে না।
– হুমায়ূন আহমেদ
নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস। নদীর ওপার বসি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে; কহে, যাহা কিছু সুখ সকলি ওপারে।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কি কঠিন
– কাজী নজরুল ইসলাম
আমরা সবাই পাপী; আপন পাপের বাটখারা দিয়ে; অন্যের পাপ মাপি !!
– কাজী নজরুল ইসলাম
একা থাকার এই ভালো লাগায় হারিয়ে গিয়েছি, নিঃসঙ্গতা আমাকে আর পাবে না
– রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
সবাই তোমাকে কষ্ট দিবে, তোমাকে শুধু এমন একজন কে খুঁজে নিতে হবে যার দেয়া কষ্ট তুমি সহ্য করতে পারবে
– হুমায়ূন আহমেদ
মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে-অকারণে বদলায়
– মুনীর চৌধুরী
সাত কোটি বাঙালিরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আমি তোমারি বিরহে রহিব বিলীন, তোমাতে করিব বাস– দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী, দীর্ঘ বরষ-মাস । যদি আর-কারে ভালোবাস, যদি আর ফিরে নাহি আস, তবে তুমি যাহা চাও তাই যেন পাও, আমি যত দুখ পাই গো
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলোই ধরণীর আসল রূপ দেখতে পায়
– হুমায়ূন আহমেদ
আমাদের সাইটে আমরা সামান্য কিছু সাহিত্য নিয়ে ক্রাপশ্যন । দেওয়া হল আশাকরি আপনাদের ভালো লাকবে ।